রাজ্য
কলকাতার কাছেই অশোকনগরে মিলল তেলের খনি।
নিজস্ব প্রতিনিধি : অশোকনগরে মিলল খিনজ তেলের খনি। কলকাতার কাছেই অশোকনগরে সন্ধান মেলা ভুর্গভস্থ বিপুল তেলের ভাণ্ডার মেলায় আসার আলো দেখছে অনেকেই। এই তেলের উপর ভিত্তি করে অশোকনগরে গড়ে উঠতে পারে বাণিজ্যিক কেন্দ্র। সব কিছু ঠিকঠাক চললে বিশ্ব তৈল মানচিত্রে নিজের জায়গা করে নিতে পারে অশোকনগর।
সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র যাদব জানিয়েছেন, অশোকনগরে ভূর্গভস্থ তেল থেকে বাণিজ্যিক ভাবে উৎপাদন সম্ভব। আগামী সপ্তাহে তিনি রাজ্যে এসে তেলের খনিগুলি পরিদর্শন করতে পারেন।
২০১৮ সালে ওএনজিসি অশোকনগরে এই তেলের খনির সন্ধান পান। পরে সেই তেল পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। শুধু মাত্র তেল নয়, বিপুল পরিমাণে প্রাকৃতিক গ্যাসেরও সন্ধান মেলে এই এলাকায়। এর আগে সুন্দরবনের আশেপাশের কিছু এলাকা থেকে এমন তেলের কুয়োর সন্ধান মিলেছিল। কিন্তু সেই তেল ব্যবহারযোগ্য ছিল না। তবে এবার অশোকনগরে ক্ষেত্রে একই ঘটনা ঘটেনি। এই অঞ্চলের ব্যবহারযোগ্য সেটা সামনে আসতেই সমস্ত মহলে বাড়ছে উৎসাহ।
রাজ্য
চিটফান্ড-কাণ্ডে এবার পিসি সরকার জুনিয়রের বাড়িতে সিবিআই তল্লাশি!
নিজস্ব প্রতিনিধি : শুক্রবার সকালে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা হাজির হলেন পিসি সরকার জুনিয়রের মুকুন্দপুরের বাড়িতে। তল্লাশি চালানোর জন্যেই তাদের ওই বাড়িতে যাওয়া। তবে কী কারণে এই তল্লাশি অভিযান, তা অবশ্য সিবিআইয়ের তরফে জানানো হয়নি। মুখে কুলুপ এটেছেন পিসি সরকারের পরিবারের সদস্যরাও।
সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, চিটফান্ড-কাণ্ডের তদন্তে ৪টি জায়গায় তল্লাশি চলছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। এই ৪টি বাড়ির মধ্যে একটি হল জুনিয়র পিসি সরকারের বাড়ি।
একটি রেস্তরাঁ নিয়ে টাওয়ার গোষ্ঠীর সঙ্গে জুনিয়র পিসি সরকারের ব্যবসায়িক চুক্তি হয়েছিল। সেই চুক্তির সময় তিনি টাওয়ার গোষ্ঠী থেকে টাকাও নিয়েছিলেন। রেস্তরাঁ নিয়ে টাওয়ার গোষ্ঠীর সঙ্গে যে চুক্তি, তার বাইরে অন্য কোনও ভাবে টাকা লেনদেন হয়েছিল কি না, তা জানার চেষ্টা করছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা।
সিবিআই সূত্রে খবর, শুক্রবার মুকুন্দপুরের পূর্বালোকের বাড়িতে সকাল সাড়ে ১১টা থেকে তল্লাশি চালানো হয়েছে। বিভিন্ন নথিপত্র খতিয়ে দেখা হয়েছে। টাওয়ার গ্রুপের সঙ্গে কী ভাবে তার চুক্তি হয়েছিল, সে বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।