Connect with us

তিলোত্তমা

বুধবার খুলে যাচ্ছে কালীঘাট মন্দির, তুলসী-নিম দিয়ে চলছে স্যানিটেশন…।

Published

on

Social Update Bengali News Image
Image Source Twitter

• আগামী বুধবার কালীঘাট মন্দির দর্শনার্থীর জন্য খুলে যাচ্ছে

• মন্দির খোলার আগে চলছে জীবন্মুক্তি করণের

কাজ নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা : আগামী বুধবার থেকে খুলে যাচ্ছে কালীঘাট মন্দির। করোনা পরিস্থিতির জন্য বেশ কয়েকদিন ধরে মন্দির বন্ধ রয়েছে। ইতিমধ্যে মন্দির খোলার প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। শুরু হয়েছে মন্দির প্রাঙ্গণ জীবানুমুক্ত করার কাজ। অত্যাধুনিক কেমিক্যাল এর মাধ্যমে জীবাণুমুক্ত করা হচ্ছে কালীঘাট মন্দির।

সোডিয়াম হাইড্রোক্সিজিন, অ্যালোভেরা, তুলসী এবং নিম প্রভৃতির মিশ্রণে তৈরি বিশেষ ধরনের কেমিক্যাল যা ফিউমোলে নামেই সাধারণের কাছে পরিচিত তা দিয়েই চলছে মন্দিরের জীবাণুমুক্তকরণ। সম্পূর্ণ মন্দির জীবাণুমুক্ত করতে চার থেকে পাঁচ ঘণ্টা সময় লাগতে পারে বলেই জানিয়েছে জীবানুমুক্ত করণের কাজের সাথে যুক্ত ব্যাক্তিরা।

অর্থাৎ পয়লা জুলাই থেকে কালীঘাট মন্দির দর্শনার্থীর জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে। অবশ্য সামাজিক দূরত্ব এবং সামাজিক বিধি মেনেই মন্দির চত্বর খুলে দেওয়া হচ্ছে ভক্তদের জন্য। ইতিমধ্যে বেলুড় মঠ, দক্ষিণেশ্বর, তারাপীঠ মন্দির খুলে গিয়েছে, দর্শনার্থীরাও সে সমস্ত মন্দিরের যাত্রা করা শুরু করেছে।

তিলোত্তমা

পোষ্যদের রক্তের তথ্য ব্যাংক তৈরি হল কলকাতায়।

Published

on

Social Update Bengali News Image
Image Source Getty Images

নিজস্ব প্রতিনিধি : মানুষের মতো পশুরাও প্রাণী, তাদেরও বিপদ হয়, রোগ হয়, দরকার পড়ে চিকিৎসার। তবে পোষ্যদের চিকিৎসা করতে নানা রকম সমস্যায় পড়তে হয়। তার মধ্যে জরুরি ক্ষেত্রে রক্তের অভাবের সমস্যা হয়। এবার সেই সমস্যার কিছুটা হলেও সমাধান হল কলকাতায়।

বিএই ১.১, বিএই ১.৭, বিএই ২.২, এগুলো সবই রক্তের গ্রুপ। এগুলি সারমেয়দের রক্তের গ্রুপ। তাদের শরীরে মিলেছে এমনই তেরোটি গ্রুপের রক্ত। আর এই রক্তের গ্রুপের জন্যই ডেটা ব্যাংক তৈরি হল কলকাতায়। মঙ্গলবার থেকেই এই তথ্য ব্যাংকের কাজ শুরু হয়েছে। এই অভিনব পদক্ষেপ নিয়েছে দক্ষিণ কলকাতার অনিল রায় রোডের একটি বেসরকারি পশু হাসপাতাল।

সংস্থার তরফে বলা হয়েছে, “পোষ্যরা দুর্ঘটনাগ্রস্ত হলে বা অন্য কোনও কারণে “ব্লাড লস” হতে পারে, সেক্ষেত্রে ঘাটতি মেটাতে মানুষের মতোই রক্ত দেওয়ার প্রয়োজন হয়। কিন্তু কুকুরদের ক্ষেত্রে রক্তের গ্রুপ বেশি হওয়ায় চটজলদি সঠিক গ্রুপের রক্ত খুঁজে পাওয়া কঠিন। রক্তের তথ্য ব্যংক হাতে থাকলে রক্তদাতার জন্য আর ছোটাছুটি করতে হবে না। পোষ্যের মালিককে ফোন করলেই সমাধান মিলবে। সেই চিন্তাভাবনা থেকেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।”

উল্লেখ্য, পোষ্যদের ক্ষেত্রে মান্ধাতার আমলের পদ্ধতি অবলম্বন করা হতো। অর্থাৎ দাতা ও গ্রহীতার রক্তের দু ফোঁটা স্লাইডে নিয়ে সেগুলো মিশিয়ে দেখা হতো জমাট বাঁধছে কি না। এই ‘ট্রায়াল অ্যান্ড এরর’ পদ্ধতি সময় সাপেক্ষ।

Continue Reading
Advertisement
Advertisement
Advertisement e

আমাদের ফেসবুকে পেজ লাইক করুন

Advertisement
Advertisement

জনপ্রিয় পোস্ট