রাজ্য
থানায় অভিযোগ জানানোয় পেট্রল ঢেলে ধর্ষিতাকে সপরিবার জ্বালিয়ে দিলো ধর্ষক!
নিজস্ব প্রতিনিধি : অভিযুক্ত ধর্ষক থানায় নির্যাতিতা অভিযোগ জানানোয় নির্যাতিতা সেই মহিলাটিকে সপরিবার পুড়িয়ে মারার চেষ্টা করল। পরিবারের লোকেরা ধর্ষিতাকে বাঁচানোর চেষ্টা করলে, তাঁর সাত বছরের মেয়ে ও স্বামীর গায়েও আগুন ধরিয়ে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত। ঘটনাটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশের গ্বালিয়রের।
অভিযুক্ত ধর্ষণকারী মহিলাকে ধর্ষণের পর শাসিয়ে গিয়েছিল।বলেছিল,পুলিশকে জানালে ফল ভালো হবে না। সেই হুমকির কাছে মাথা নত না-করেই, থানায় গিয়ে অভিযোগ জানিয়ে এসেছিলেন ধর্ষিতা।
থানায় অভিযোগ করানোর খবর অভিযুক্তের কানেও পৌঁছনোর পরেই সোজা ধর্ষিতার বাড়িতে চড়াও হয় ওই ধর্ষক। হুমকি যে নেহাত কথার কথা ছিল না, তা বোঝাতে স্বামীর সামনেই ধর্ষিতার গায়ে পেট্রল ঢালে সে। বাধা দিতে গেলে মহিলার স্বামী ও সাত বছরের শিশুকন্যাকেও রেয়াত করেনি ওই ধর্ষক। তাদেরও পেট্রলে ভিজিয়ে চোখের নিমেষে আগুন ধরিয়ে পালিয়ে যায়।
পরে প্রতিবেশীরা এলে অভিযুক্ত পালিয়ে যায় এবং নির্যাতিতার পরিবারের লোকেদের হাসপাতালের ভর্তির ব্যবস্থা করা হয়। পুলিশ অভিযুক্তকে এখনো পর্যন্ত গ্রেপ্তার করতে পারে নি।
রাজ্য
চিটফান্ড-কাণ্ডে এবার পিসি সরকার জুনিয়রের বাড়িতে সিবিআই তল্লাশি!
নিজস্ব প্রতিনিধি : শুক্রবার সকালে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা হাজির হলেন পিসি সরকার জুনিয়রের মুকুন্দপুরের বাড়িতে। তল্লাশি চালানোর জন্যেই তাদের ওই বাড়িতে যাওয়া। তবে কী কারণে এই তল্লাশি অভিযান, তা অবশ্য সিবিআইয়ের তরফে জানানো হয়নি। মুখে কুলুপ এটেছেন পিসি সরকারের পরিবারের সদস্যরাও।
সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, চিটফান্ড-কাণ্ডের তদন্তে ৪টি জায়গায় তল্লাশি চলছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। এই ৪টি বাড়ির মধ্যে একটি হল জুনিয়র পিসি সরকারের বাড়ি।
একটি রেস্তরাঁ নিয়ে টাওয়ার গোষ্ঠীর সঙ্গে জুনিয়র পিসি সরকারের ব্যবসায়িক চুক্তি হয়েছিল। সেই চুক্তির সময় তিনি টাওয়ার গোষ্ঠী থেকে টাকাও নিয়েছিলেন। রেস্তরাঁ নিয়ে টাওয়ার গোষ্ঠীর সঙ্গে যে চুক্তি, তার বাইরে অন্য কোনও ভাবে টাকা লেনদেন হয়েছিল কি না, তা জানার চেষ্টা করছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা।
সিবিআই সূত্রে খবর, শুক্রবার মুকুন্দপুরের পূর্বালোকের বাড়িতে সকাল সাড়ে ১১টা থেকে তল্লাশি চালানো হয়েছে। বিভিন্ন নথিপত্র খতিয়ে দেখা হয়েছে। টাওয়ার গ্রুপের সঙ্গে কী ভাবে তার চুক্তি হয়েছিল, সে বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।