রাজ্য
বাজিতে সরকারি নিষিদ্ধ নিষেধাজ্ঞা, প্রতিবাদ জানাল RSS-এর শাখা সংগঠন
নিজস্ব প্রতিনিধি – মাত্র কয়েক দিনের অপেক্ষা, আসছে আলোর উৎসব দীপাবলি। প্রতি বছর কালীপুজো এবং দীপাবলি তে প্রচুর পরিমাণে বাজি পোড়ানো হয়। কিন্তু এই বছর অন্যান্য বছরের তুলনায় আলাদা।
এই অভিশপ্ত বছরে বেশ কয়েকটি রাজ্য বাজি নিষিদ্ধের কথা ঘোষণা করেছে। বাজি পড়ানো হলে তা থেকে রাসায়নিক ধোঁয়া বের হয়। যায় ফলে বাড়তে থেকে দূষিত বায়ুর পরিমাণ। বর্তমানে দেশ করোনা মহামারী গ্রস্থ। কাজেই এই ধোয়া এই মহামারীর যজ্ঞে ঘী ঢালবে, এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই।
সরকার বায়ু দূষণের কথা মাথায় রেখে এই রাজ্যেও বাজি না পোড়াতে আবেদন জানিয়েছে। এবার রাজ্য সরকারের বাজিতে নিষেধাজ্ঞার বিরোধিতায় নেমেছে আরএসএস-এর শাখা সংগঠন স্বদেশি জাগরণ মঞ্চ।
আরএসএস শাখা সংগঠনের মতে, দীপাবলিতে বাজি পোড়ানোর যে নিষেধাজ্ঞা রাজ্য সরকারগুলি জারি করেছে তা মেনে নেওয়া যায় না। বায়ু দূষণের নামে আসলে একটা মিথ্যে প্রচার করা হচ্ছে। যার কোনও প্রামাণ্য তথ্য রাজ্য সরকারগুলির কাছে নেই।
সংগঠনের আরও দাবি, আসলে বেআইনিভাব বিদেশে থেকে আনা চায়নার বাজিগুলির জন্য পরিবেশ দূষিত হত। চাইনিজ ওই বাজির মধ্যে পটাশিয়াম নাইট্রেট ও সালফারের পরিমাণ বেশি থাকায় পরিবেশে দূষণ বাড়ে। সেই কারণে চিনের বাজি ভারতে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে ভারত সরকার।
রাজ্য
চিটফান্ড-কাণ্ডে এবার পিসি সরকার জুনিয়রের বাড়িতে সিবিআই তল্লাশি!
নিজস্ব প্রতিনিধি : শুক্রবার সকালে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা হাজির হলেন পিসি সরকার জুনিয়রের মুকুন্দপুরের বাড়িতে। তল্লাশি চালানোর জন্যেই তাদের ওই বাড়িতে যাওয়া। তবে কী কারণে এই তল্লাশি অভিযান, তা অবশ্য সিবিআইয়ের তরফে জানানো হয়নি। মুখে কুলুপ এটেছেন পিসি সরকারের পরিবারের সদস্যরাও।
সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, চিটফান্ড-কাণ্ডের তদন্তে ৪টি জায়গায় তল্লাশি চলছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। এই ৪টি বাড়ির মধ্যে একটি হল জুনিয়র পিসি সরকারের বাড়ি।
একটি রেস্তরাঁ নিয়ে টাওয়ার গোষ্ঠীর সঙ্গে জুনিয়র পিসি সরকারের ব্যবসায়িক চুক্তি হয়েছিল। সেই চুক্তির সময় তিনি টাওয়ার গোষ্ঠী থেকে টাকাও নিয়েছিলেন। রেস্তরাঁ নিয়ে টাওয়ার গোষ্ঠীর সঙ্গে যে চুক্তি, তার বাইরে অন্য কোনও ভাবে টাকা লেনদেন হয়েছিল কি না, তা জানার চেষ্টা করছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা।
সিবিআই সূত্রে খবর, শুক্রবার মুকুন্দপুরের পূর্বালোকের বাড়িতে সকাল সাড়ে ১১টা থেকে তল্লাশি চালানো হয়েছে। বিভিন্ন নথিপত্র খতিয়ে দেখা হয়েছে। টাওয়ার গ্রুপের সঙ্গে কী ভাবে তার চুক্তি হয়েছিল, সে বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।