রাজ্য
পশ্চিমবঙ্গ সহ-শহরের অন্যান্য অংশে ট্রেন চালুর ছাড়পত্র রাজ্য সরকারের।
নিজস্ব প্রতিনিধি : পশ্চিমবঙ্গ সরকার শহরতলির পরিষেবা ছাড়াও রাজ্যের অন্যান্য অংশে ট্রেন চালুর ছাড়পত্র দিল। সূত্রের খবর, রেল কর্তৃপক্ষের কাছে খুব শীঘ্রই সরকারের সবুজ সঙ্কেত পৌঁছে যাবে। তবে রেল সূত্রের খবর, শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত এমন কিছু তারা পাননি।
কলকাতা সহ শহরের লোকাল ট্রেন পরিষেবা চালু হয়েছে গত ১১ নভেম্বর থেকে। কিন্তু ব্যান্ডেল-কাটোয়া, কাটোয়া-আজিমগঞ্জ, বর্ধমান-আসানসোল, রামপুরহাট-বর্ধমান ইত্যাদি নন-সাবার্বান রুটগুলিতে পরিষেবা শুরু করার ছাড়পত্র সেই মুহূর্তে রেল কর্তৃপক্ষকে রাজ্য দেয়নি।
প্রশাসনের অন্দরের বক্তব্য, ধাপে ধাপে পরিষেবা শুরু না করলে চলতি কোভিড পরিস্থিতিতে সংক্রমণের মোকাবিলা করা সম্ভব হত না। তাই কালীপুজোর আগে প্রথম পর্যায়ের ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছিল। ছট পুজো মিটে যাওয়ায় দ্বিতীয় পর্যায়েরপরিষেবা চালুর সবুজ সঙ্কেত দেওয়া হয়েছে।
কলকাতা-শিয়ালদহ থেকে শহরতলির ট্রেন চালু হওয়ার পরে নন-সাবার্বান ট্রেনগুলি চালু করতে প্রশাসনের উপর চাপ ক্রমশ বাড়তে থাকে। বহু স্থানে উত্তেজিত জনতা বিক্ষোভ প্রদর্শনের ঘটনাও উঠে এসেছে।
রাজ্য
চিটফান্ড-কাণ্ডে এবার পিসি সরকার জুনিয়রের বাড়িতে সিবিআই তল্লাশি!
নিজস্ব প্রতিনিধি : শুক্রবার সকালে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা হাজির হলেন পিসি সরকার জুনিয়রের মুকুন্দপুরের বাড়িতে। তল্লাশি চালানোর জন্যেই তাদের ওই বাড়িতে যাওয়া। তবে কী কারণে এই তল্লাশি অভিযান, তা অবশ্য সিবিআইয়ের তরফে জানানো হয়নি। মুখে কুলুপ এটেছেন পিসি সরকারের পরিবারের সদস্যরাও।
সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, চিটফান্ড-কাণ্ডের তদন্তে ৪টি জায়গায় তল্লাশি চলছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। এই ৪টি বাড়ির মধ্যে একটি হল জুনিয়র পিসি সরকারের বাড়ি।
একটি রেস্তরাঁ নিয়ে টাওয়ার গোষ্ঠীর সঙ্গে জুনিয়র পিসি সরকারের ব্যবসায়িক চুক্তি হয়েছিল। সেই চুক্তির সময় তিনি টাওয়ার গোষ্ঠী থেকে টাকাও নিয়েছিলেন। রেস্তরাঁ নিয়ে টাওয়ার গোষ্ঠীর সঙ্গে যে চুক্তি, তার বাইরে অন্য কোনও ভাবে টাকা লেনদেন হয়েছিল কি না, তা জানার চেষ্টা করছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা।
সিবিআই সূত্রে খবর, শুক্রবার মুকুন্দপুরের পূর্বালোকের বাড়িতে সকাল সাড়ে ১১টা থেকে তল্লাশি চালানো হয়েছে। বিভিন্ন নথিপত্র খতিয়ে দেখা হয়েছে। টাওয়ার গ্রুপের সঙ্গে কী ভাবে তার চুক্তি হয়েছিল, সে বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।