দেশ
অন্ধ্রপ্রদেশের পূর্ব গোদাবরীর তীরে জলের মধ্যে দেদার মিলছে সোনা, কুড়োতে ভিড় স্থানীয়দের।
নিজস্ব প্রতিনিধি : গোদাবরীর জলের মধ্যে চিকচিক করছে সোনা। স্থানীয় বাসিন্দাদের চোখ পড়তেই তা কুড়োতে পৌঁছে গিয়েছেন তারা। অন্ধ্রপ্রদেশের পূর্ব গোদাবরীর তীরের ঘটনা।
ঝড়ের পর জলের স্তর নামতেই, খোঁজ মিলেছে সোনার বলেই অনুমান করা হচ্ছে। হলুদ রঙের ধাতু পাওয়া যাচ্ছে নদীর তীরে, যা সংগ্রহ করে বাড়ি নিয়ে যাচ্ছেন স্থানীয়রা। কিন্তু তা আদতে সোনা কিনা তা এখনও স্পষ্ট নয়।
স্থানীয় সূত্রে খবর, এলাকার মানুষজন বিশ্বাস করেন প্রত্যেকবারই কোনও বড় ঝড়ের পরে অন্ধ্রপ্রদেশের পূর্ব গোদাবরীর তীরে পাওয়া যায় মূল্যবান ধাতু, রত্ন। পূর্বেও এরকম ঘটনা ঘটেছে। তাই ‘নিভার’ যাওয়ার পর, জলের স্তর কমলে মূল্যবান ধাতুর খোঁজ মিলেছে বলে খবর। জানা যাচ্ছে, পূর্ব গোদাবরীর ইউ কোঠাপল্লী মণ্ডলের বেশ কয়েকটি মৎস্যজীবী পরিবার সোনার টুকরো পেয়েছেন।
স্থানীয় প্রশাসন থেকে জানান হয়েছে, ওই ধাতু আদতে সোনা কিনা তা বোঝা যাচ্ছে না। কিন্তু ঝড়ের দাপট তখনও শেষ হয়নি। স্থানীয় বাসিন্দারা বিশ্বাস মেলাতে পৌঁছে গিয়েছিলেন পূর্ব গোদাবরীর তীরে। খোঁজ মিলেছে হলুদ রঙের এক ধাতুর।
দেশ
কৃষি আন্দোলনে মৃতের তথ্য দিতে ব্যর্থ কেন্দ্র, মিলবে না ক্ষতিপূরণও!
নিজস্ব প্রতিনিধি : বেশ কিছু মাস ধরে দেশে চলছে কৃষি আন্দোলন। নতুন কৃষি আইন তুলে নেওয়ার দাবিতেই কৃষকদের এই বিরোধ। নানান সময় কেন্দ্রীয় সরকারের সাথে কৃষকদের আলোচনা সভা হলেও মেলেনি কোন সমাধান। কেন্দ্র বা কৃষক কেওই নিজেদের অবস্থান থেকে পিছু হটতে রাজি নয়। এই আন্দোলন রুখতে মরিয়া সরকার। কাজের বহু কৃষক নিজেদের প্রাণ ত্যাগ করেছেন এই আন্দোলনে।
কিন্তু দিল্লির সীমানায় আন্দোলনরত কৃষকদের কতজন এখনও পর্যন্ত মারা গিয়েছেন সে বিষয়ে কোন নথি নেই মোদি সরকারের কাছে। গত মঙ্গলবার কৃষি মন্ত্রক এমনটাই জানিয়েছে। আন্দোলনে যে সমস্ত কৃষক প্রাণ ত্যাগ করেছেন তাদের কৃষকেরা ‘শহিদ’ বললেও কেন্দ্রের কাছে তারা তা নন। কাজেরই মৃতদের পরিবারকে সরকারের তরফে দেওয়া হবে না কোনও রকম ক্ষতিপূরণ।
মূলত গত মঙ্গলবার সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্ব চলাকালীন দিল্লি সীমানায় চলতে তাহলে কৃষি আন্দোলন প্রসঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ সৌগত রায়, মালা রায়-সহ ২৯ সাংসদ বেশ কিছু প্রশ্ন করেন। তাদের সেই প্রশ্নের উত্তরেই কেন্দ্রের তরফে এই সমস্ত তথ্য গুলি জানানো হয়েছে। শুধু তাই নয়, এখন অব্দি ১১ দফা কেন্দ্র-কৃষি বৈঠক হয়ে গেলেও কতগুলি কৃষি সংগঠন এই আন্দোলনের সাথে যুক্ত সেই বিষয়েও তথ্য নেই কেন্দ্র সরকারের কাছে।