রাজ্য
করোনা আক্রান্ত কলকাতা মেডিকেল কলেজের ৪০ জন চিকিৎসক।
![Social Update Bengali News Image](https://socialupdate.in/wp-content/uploads/2020/11/coronavirus-socualupdate.jpg)
নিজস্ব প্রতিনিধি : করোনা পরিস্থিতির সাথে লড়াই করে চলেছেন বিশ্বের সমস্ত চিকিৎসকেরা। সামনের সারিতে দাঁড়িয়ে যারা প্রতিনিয়ত এই লড়াইয়ে সামিল হয়েছে তারা কেউই বাদ যাচ্ছে না। কোভিড-১৯ আবহে গোটা দেশে আক্রান্ত ব্যক্তিদের সুস্থ করতে গিয়ে মাসখানেকের মধ্যে করোনাক্রান্ত হয়েছেন কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের প্রায় ৪০ জন চিকিৎসক। আক্রান্তদের মধ্যে রয়েছেন বিভিন্ন বিভাগের জুনিয়র এবং সিনিয়র চিকিৎসকরা।
এরফলে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে। হাসপাতাল থেকে জানা গেছে,“এঁরা সকলেই করোনা চিকিৎসার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। এই পরিস্থিতিতে চিকিৎসকদের ঘাটতি মেটাতে অতিরিক্ত চিকিৎসকের দাবি করে স্বাস্থ্যভবনকে চিঠি পাঠিয়েছেন কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষা মঞ্জু বন্দ্যোপাধ্যায়।”
এছাড়া চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে,“হাসপাতালের ১৪জন পজিটিভ ও ১২জন অধ্যাপক-চিকিৎসক করোনা আক্রান্ত। কেউ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন, কেউ কোয়ারেন্টিনে রয়েছেন।”
কলকাতা মেডিকেল কলেজে আরও ১০০টি বেড তৈরির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, কিন্তু ডাক্তারের সংখ্যা খুবই কম। একারণেই স্বাস্থ্য দফতরের কাছে চিঠি পাঠিয়ে চিকিৎসক পাঠানোর আর্জি জানাচ্ছে মেডিক্যালকলেজ কর্তৃপক্ষ।
একের পর এক করোনাক্রান্তের খবর মেলায় অস্তিতে পড়ে গেছেন কলকাতা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কর্তৃপক্ষ। করোনার সাথে লড়াই করে যারা আক্রান্ত রোগীদের প্রাণ বাঁচিয়েছেন, তারাই আজ করোনা আক্রান্ত, সংকটে করোনা যোদ্ধারা।
রাজ্য
চিটফান্ড-কাণ্ডে এবার পিসি সরকার জুনিয়রের বাড়িতে সিবিআই তল্লাশি!
![Social Update Bengali News Image](https://socialupdate.in/wp-content/uploads/2021/01/PC-sorcar.jpg)
নিজস্ব প্রতিনিধি : শুক্রবার সকালে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা হাজির হলেন পিসি সরকার জুনিয়রের মুকুন্দপুরের বাড়িতে। তল্লাশি চালানোর জন্যেই তাদের ওই বাড়িতে যাওয়া। তবে কী কারণে এই তল্লাশি অভিযান, তা অবশ্য সিবিআইয়ের তরফে জানানো হয়নি। মুখে কুলুপ এটেছেন পিসি সরকারের পরিবারের সদস্যরাও।
সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, চিটফান্ড-কাণ্ডের তদন্তে ৪টি জায়গায় তল্লাশি চলছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। এই ৪টি বাড়ির মধ্যে একটি হল জুনিয়র পিসি সরকারের বাড়ি।
একটি রেস্তরাঁ নিয়ে টাওয়ার গোষ্ঠীর সঙ্গে জুনিয়র পিসি সরকারের ব্যবসায়িক চুক্তি হয়েছিল। সেই চুক্তির সময় তিনি টাওয়ার গোষ্ঠী থেকে টাকাও নিয়েছিলেন। রেস্তরাঁ নিয়ে টাওয়ার গোষ্ঠীর সঙ্গে যে চুক্তি, তার বাইরে অন্য কোনও ভাবে টাকা লেনদেন হয়েছিল কি না, তা জানার চেষ্টা করছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা।
সিবিআই সূত্রে খবর, শুক্রবার মুকুন্দপুরের পূর্বালোকের বাড়িতে সকাল সাড়ে ১১টা থেকে তল্লাশি চালানো হয়েছে। বিভিন্ন নথিপত্র খতিয়ে দেখা হয়েছে। টাওয়ার গ্রুপের সঙ্গে কী ভাবে তার চুক্তি হয়েছিল, সে বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।