রাজ্য
সিবিআই আদালতে আত্মসমর্পণ গরু পাচার কাণ্ডের মূলচক্রী এনামুলের।
![Social Update Bengali News Image](https://socialupdate.in/wp-content/uploads/2020/12/cow_smugled_cow_in_west_bengal.jpg)
নিজস্ব প্রতিনিধি : গরু পাচার কাণ্ডের মূল অভিযুক্ত এনামুল হক আসানসোল সিবিআই আদালতে আত্মসমর্পণ করলো। শুক্রবার সকাল দশটা নাগাদ কড়া নিরাপত্তার মধ্যে এনামুলকে আদালতে ঢোকানো হয়। একই সঙ্গে এদিন আদালতে তোলা হয় আরেক অভিযুক্ত, বিএসএফ কমান্ডেন্ট সতীশ কুমারকেও।
কয়েকদিন পূর্বে গরু পাচার চক্রের মূল নেতা এনামুল কে সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়। তবে করোনা আক্রান্ত হয়ে পড়ায় বেলেঘাটা আইডিতে ভরতি করা হয়। এরপর দু’দুবার করোনা পজিটিভ রিপোর্ট আসে। পরে কলকাতা হাই কোর্ট তাকে করোনা নেগেটিভ হওয়ার ৬ দিনের মাথায় আত্মসমর্পণ করতে নির্দেশ।
কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মত শুক্রবার আসানসোল সিবিআই আদালতে আত্মসমর্পণ করে এনামূল। অন্যদিকে দশদিন জেল হেপাজতের পর এদিন সিবিআই আদালতে তোলা হয় বিএসএফ কমান্ডেন্ট সতীশ কুমারকে। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে এনামুলকে হেপাজতে চাইবে সিবিআই। একইসঙ্গে সতীশ কুমারকেও সিবিআই হেপাজতে চাইবে। তারপর মুখোমুখি বসিয়ে জেরা হবে দু’জনের।
রাজ্য
চিটফান্ড-কাণ্ডে এবার পিসি সরকার জুনিয়রের বাড়িতে সিবিআই তল্লাশি!
![Social Update Bengali News Image](https://socialupdate.in/wp-content/uploads/2021/01/PC-sorcar.jpg)
নিজস্ব প্রতিনিধি : শুক্রবার সকালে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা হাজির হলেন পিসি সরকার জুনিয়রের মুকুন্দপুরের বাড়িতে। তল্লাশি চালানোর জন্যেই তাদের ওই বাড়িতে যাওয়া। তবে কী কারণে এই তল্লাশি অভিযান, তা অবশ্য সিবিআইয়ের তরফে জানানো হয়নি। মুখে কুলুপ এটেছেন পিসি সরকারের পরিবারের সদস্যরাও।
সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, চিটফান্ড-কাণ্ডের তদন্তে ৪টি জায়গায় তল্লাশি চলছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। এই ৪টি বাড়ির মধ্যে একটি হল জুনিয়র পিসি সরকারের বাড়ি।
একটি রেস্তরাঁ নিয়ে টাওয়ার গোষ্ঠীর সঙ্গে জুনিয়র পিসি সরকারের ব্যবসায়িক চুক্তি হয়েছিল। সেই চুক্তির সময় তিনি টাওয়ার গোষ্ঠী থেকে টাকাও নিয়েছিলেন। রেস্তরাঁ নিয়ে টাওয়ার গোষ্ঠীর সঙ্গে যে চুক্তি, তার বাইরে অন্য কোনও ভাবে টাকা লেনদেন হয়েছিল কি না, তা জানার চেষ্টা করছেন কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা।
সিবিআই সূত্রে খবর, শুক্রবার মুকুন্দপুরের পূর্বালোকের বাড়িতে সকাল সাড়ে ১১টা থেকে তল্লাশি চালানো হয়েছে। বিভিন্ন নথিপত্র খতিয়ে দেখা হয়েছে। টাওয়ার গ্রুপের সঙ্গে কী ভাবে তার চুক্তি হয়েছিল, সে বিষয়ে খোঁজ নেওয়া হচ্ছে।