Connect with us

প্রযুক্তি

বিজ্ঞানের পাতায় পরিবর্তন, এডিসন নন, বাল্বের আবিষ্কারক এক কৃষ্ণাঙ্গ বিজ্ঞানী।

Published

on

Social Update Bengali News Image
Image Source Pixabay

স্নেহা সাহা : দিনের মতো রাতও যে উজ্জ্বল হয়ে পারে, তা জানতে পারা গেছিল বাল্ব আবিষ্কারের ফলে। এই আবিষ্কার গোটা দুনিয়াতে সোরগোল ফেলে দিয়েছিল, যা মানব সভ্যতার ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ইতিহাস ও বিজ্ঞানের বইয়ের পাতায় লেখা আছে যে বৈদ্যুতিক বাতি বা বাল্ব আবিষ্কার করেছিলেন ‘টমাস আলভা এডিসন’। তবে বর্তমানে বাল্বের আবিষ্কারকের নাম নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। আমেরিকায় ডেমোক্রেট প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ‘জো বিডেন’-এর দাবি, এত সময় ধরে মানুষকে ভুল তথ্য‌জানানো হচ্ছে। শ্বেতাঙ্গ বিজ্ঞানী ‘এডিসন’ নন, ইলেকট্রনিক বাল্বের আসল আবিষ্কারক হলেন একজন কৃষ্ণাঙ্গ। তাঁর নাম ‘লুই লাটিমার’।

হিডেন বলেছেন, ‘আমরা এতদিন ইতিহাসের পাতায় বাল্ব আবিষ্কারকের নাম ভুল পড়ে এসেছি। বৈদ্যুতিক বাতি আসলে একজন কালো মানুষ আবিষ্কার করেছিলেন, একথা আমরা কেউ স্বীকার করিনি। তাই বহু যুগ ধরেএই ভুল তথ্য প্রচলিত হয়ে আসছে, তবে বর্তমানে যুগ যুগ ধরে চলে আসা এই অবিচারের বিরুদ্ধে আমাদের দৃঢ় পদক্ষেপ নিতে হবে’।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শ্বেতাঙ্গ ও কৃষ্ণাঙ্গ-দের মধ্যে বহু সময় ধরে দ্বন্দ্ব চলে আসছে। কয়েক মাস আগেই শ্বেতাঙ্গ ও কৃষ্ণাঙ্গ-দের মধ্যে লড়াই তুঙ্গে উঠেছিল, যার দরুন আমেরিকায় এক ভয়াবহ পরিস্থিতিরও সৃষ্টি হয়েছিল। তবে এবার কী আলো নিয়ে বেঁধে গেল সাদা-কালো দ্বন্দ্ব? কে আবিষ্কার করেছিলেন বাল্ব? শ্বেতাঙ্গ কোনো বিজ্ঞানী, নাকি কোনো কালো ব্যক্তি? এই নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। নভেম্বর মাসে আমেরিকায় ভোট, তার আগে কেনো ইতিহাসকে মিথ্যা বলে বিজ্ঞানের পাতায় পরিবর্তনের কথা বলা হচ্ছে? এই ধরনের নানা প্রশ্ন করেছে নেটিজেনরা। বিপুল সংখ্যক নেটিজেনরা বলেছেন, ‘বাল্ব আবিষ্কার করেছিলেন এডিসন। আর লাটিমার আবিষ্কার করেছিলেন ফিলামেন্ট,যা বাল্বকে বেশিক্ষণ জ্বলতে সাহায্য করে’।

লুই‌ লাটিমারের জন্ম ম্যাসাচুসেটসের চেলসিতে। টেলিফোন আবিষ্কারেও তাঁর নাম আমরা খুঁজে পাই। তিনি কার্বন ফিলামেন্ট আবিষ্কার করেছিলেন। যা বাতিকে অনেকক্ষণ জ্বলতে সাহায্য করে এবং এরফলে বাল্বের দামও অনেকখানি কমেছে। আবার অনেকে বলেছেন, ‘বিডেন অহেতুক বর্ণভেদকে উস্কানি দিচ্ছেন। যা একদম ঠিক নয়’।

প্রযুক্তি

‘100% নিশ্চিত থাকতে পারেন’, ব্যক্তিগত সুরক্ষার প্রশ্নে জানালো হোয়াটসঅ্যাপ!

Published

on

Social Update Bengali News Image
Image Source Pixabay

নিজস্ব প্রতিনিধি : বর্তমান প্রজন্ম থেকে শুরু করে বয়স্ক মানুষ আনকেই হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন। তথ্য আদান-প্রদানের ভাল মাধ্যম হোয়াটসঅ্যাপ। তবে বেশ কয়েকদিন ধরেই হোয়াটসঅ্যাপ-এর প্রাইভেসি পলিসি নিয়ে বিতর্ক চলছে। সেই বিতর্ক হল, আপনার মোবাইল নম্বর, ফোনের তথ্য, আইপি অ্যাড্রেস, গ্রাহকের বার্তা বিনিময়ের প্রকৃতি, লেনদেনের তথ্য, লোকেশন হিস্ট্রি এবং আরও একাধিক তথ্য হোয়াটসঅ্যাপ কর্তৃপক্ষ তুলে দিতে পারে Facebook-কে।

Social Update Bengali News Image
Image Source Twitter

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন পলিসি তে সম্মতি আপনি এখনই বা পরে জানাতে পারেন। কিন্তু ৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সম্মতি না দিলে এই অ্যাপের পরিষেবা আর পাবেন না। হোয়াটসঅ্যাপ ইউজার প্রাইভেসি পলিসি বদল সংক্রান্ত নতুন নিয়মে হোয়াটসঅ্যাপ থেকে মুখ ফেরাতে শুরু করেছেন গ্রাহকরা। এবার সেই বিতর্কের মাঝেই হোয়াটসঅ্যাপ মুখ খুলল।

এদিন হোয়াটসঅ্যাপের তরফে একটি ট্যুইট করে বলা হচ্ছে, ‘বাজারে গুজব রটছে, আর তার উত্তরে আমরা জানাতে চাই যে, এন্ড টু এন্ড এনক্রিপশনে আপনার গোপন মেসেজ যে WhatsApp সুরক্ষিত রাখবে সে বিষয়ে 100% নিশ্চিত থাকতে পারেন।’ তাদের দাবি হোয়াটসঅ্যাপে প্রাইভেট মেসেজ থেকে শুরু করে গ্রুপ চ্যাট, কন্ট্যাক্টস, কলস, এবং ডেটা সবই সুরক্ষিত থাকবে।

কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, হোয়াটসঅ্যাপ যেখানে বলছে গ্রাহকের সব তথ্য নিরাপদেই রয়েছে, তা সত্ত্বেও তো Google সার্চে তথ্য ফাঁস হচ্ছে গ্রাহকদের। WhatsApp-এর জবাব, আপনারা চাইলে মেসেজ তো অদৃশ্যও করে দিতে পারেন ডিসঅ্যাপিয়ার মেসেজ (disappear messages) ফিচারের সাহায্যে, তাই ইউজারের তথ্য ফাঁস করে দেওয়ার কোনও প্রশ্নই ওঠা উচিত নয়।

Continue Reading
Advertisement
Advertisement
Advertisement e

আমাদের ফেসবুকে পেজ লাইক করুন

Advertisement
Advertisement

জনপ্রিয় পোস্ট